𝕊𝔼𝔼 ℂ𝕆𝕄𝕀𝕃𝕃𝔸 𝟚𝟜 (কুমিল্লা নামে বিভাগ চাই।)

শেবাচিমে এক সপ্তাহে সাত শিশুর মৃত্যু: কুমিল্লা : হাড় কাঁপানো শীতে কুমিল্লায় বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। জেলার সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালেই শিশু ও বৃদ্ধ রোগীদের উপচে পড়া ভিড়। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালের শিশু বিভাগের বহির্বিভাগ ও ওয়ার্ডগুলোতে রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। চিকিৎসা করতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে শত শত রোগী ভিড় করছেন। চিকিৎসকরাও হিমশিম খাচ্ছেন। ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী বলেন, অতিরিক্ত রোগীর চাপ সামলাতে আমরা চিকিৎসকদের অতিরিক্ত কাজ করার নির্দেশ দিয়েছি। ১৭টি উপজেলার ১৫টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত ওষুধ ও চিকিৎসা সুবিধা রাখা হয়েছে। সেন্ট্রাল অক্সিজেন, নেবুলাইজারসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (শিশুরোগ) নাজমুস সিহান বলেন, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি। বাচ্চাদের যাতে ঠান্ডা না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুদের ডায়রিয়ার সাথে বমি ও পাতলা পায়খানা হয়। শরীরে লবণের তারতম্য দেখা দেয়। ছয় মাস বয়সী শিশুকে ঘন ঘন বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। ছয় মাসের বেশি হলে ডাবের পানি, চিড়া ধোয়ার পানি, ওরস্যালাইন, কাঁচকলা তরকারি খাওয়াতে হবে। এছাড়া আদা ও লেবু দিয়ে গরম পানি পান করা উচিত। শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

উপাচার্যের খুশিতে চলে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আইন অনুযায়ী তিন মাস অন্তর সিন্ডিকেট সভা হওয়ার কথা। কিন্তু চার মাসেও সিন্ডিকেট সভা করছেন না উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন। সর্বশেষ সিন্ডিকেট সভা হয়েছিল গত বছর ২৫ আগস্ট।