𝕊𝔼𝔼 ℂ𝕆𝕄𝕀𝕃𝕃𝔸 𝟚𝟜 (কুমিল্লা নামে বিভাগ চাই।)

৮/০৬/২০১৩

গোমতী নদী

✔ ADMIN

গোমতী নদী (ইংরেজি: Gumti River) বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩২১ কিলোমিটার, তবে বাংলাদেশ অংশে গোমতী নদীর দৈর্ঘ্য ১৩৫ কিলোমিটার। নদীটি তীব্র খরস্রোতা। কুমিল্লায় এর প্রবাহমাত্রা ১০০ থেকে ২০,০০০ কিউসেক পর্যন্ত উঠানামা করে।

উৎপত্তি ও প্রবাহ

গোমতী নদীর মনোরম দৃশ্য

গোমতী নদী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উত্তর-পূর্ব পার্বত্য অঞ্চলের ডুমুর নামক স্থানে উৎপন্ন হয়ে পার্বত্যভূমির মধ্য দিয়ে সর্পিল পথ প্রায় ১৫০ কিলোমিটার অতিক্রম করে কুমিল্লা সদর উপজেলার কটকবাজারের কাছে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর এটি আঁকাবাঁকা প্রবাহপথে কুমিল্লা শহরের উত্তর প্রান্ত এবং ময়নামতির পূর্ব প্রান্ত অতিক্রম করে দাউদকান্দিতে মেঘনা নদীতে মিলিত হয়েছে।

তথ্যসূত্র - https://bn.wikipedia.org/s/3i1t

KNOW OTHER NATURAL PLACES

Best Java, Android Games, Apps

Earn @ Wap4dollar.Com

Get Free Facebook Likes

Xclusive Best Tricks For Your Mobile!

Hot Downloads

RiyaBD.Com :: Free Download Portal

Top Mobile Download Sites

Top Mobile Downloads

Hot Downloads Of 2015

Suney leone sex video downloads

Free Download Best Mobile Video For Your Mobile !

Hot Downloads

Plugrush

PopAds.net - The Best Popunder Adnetwork

বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড)

✔ ADMIN

বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী বা বার্ড, বাংলাদেশের পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অধীনস্থ একটি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানটি পল্লী উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও প্রায়োগিক গবেষণার মাধ্যমে পল্লী অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তথা পল্লীর দারিদ্র্য বিমোচনে নিরলস সহায়তা করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি কুমিল্লা শহর থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে কোটবাড়ীতে অবস্থিত।

বার্ড ১৯৫৯ সালের ২৭শে মে তৎকালীন সরকার কর্তৃক প্রবর্তিত বিএইড(VAID) প্রকল্প বাস্তবায়নের সাথে সম্পৃক্ত মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের গ্রামের অবহেলিত জনমানুষের সমস্যাসহ গ্রামের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার লক্ষ্যে পাকিস্তান গ্রাম উন্নয়ন একাডেমী নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। সে সময় একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে নেতৃত্ব দেন প্রখ্যাত পল্লী উন্নয়ন গবেষক, দার্শনিক ও সমাজসেবক ড. আখতার হামিদ খান। পরবর্তীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এ প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান নামে নামান্তরিত হয়।

KNOW OTHER NATURAL PLACES

Best Java, Android Games, Apps

Earn @ Wap4dollar.Com

Get Free Facebook Likes

Xclusive Best Tricks For Your Mobile!

Hot Downloads

RiyaBD.Com :: Free Download Portal

Top Mobile Download Sites

Top Mobile Downloads

Hot Downloads Of 2015

Suney leone sex video downloads

Free Download Best Mobile Video For Your Mobile !

Hot Downloads

Plugrush

Charpotro Mura

✔ ADMIN

অবস্থান: কুমিল্লা।

সময়পর্ব: খ্রি:দশম শতক।

নির্মাতা:

ধর্ম:

ইতিহাস:

১৯৫৬ সালে সেনানিবাস নির্মানের কাজে বুলডোজার ব্যবহার করায় এই স্থাপনাটির অস্তিত্ব ধরা পরে এবং পরবর্তী কালে প্রত্বতত্ত্ব অধিদপ্তর এখানে উৎখনন করে। উৎখননে একটি প্রাচীন মন্দির আবিষ্কৃত হয়। এই কীর্তিটি সঠিক নাম জানা যায়নি, খননের ফলে ৪টি তাম্রশাসন আবিষ্কৃত হবার কারনে এর নাম দেয়া হয়েছিল 'চারপত্র মুড়া'।

বর্ণনা:

ময়নামতীতে আবিষ্কৃত অনান্য বৌদ্ধ স্থাপত্য এবং গুপ্ত আমলের কিংবা অন্য ভারতীয় ধরনের সনাতন হিন্দু মন্দির স্থাপত্য থেকে এ মন্দিরের স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য মূলগতভাবে ভিন্ন। পূর্ব-পশ্চিমে দীর্ঘ এই মন্দিরের আয়তন ছিল ৩১.৮১/১৬.৬৬ মিটার। মন্দিরের ভেতরে ছিল ৪ টি স্তম্ভের সম্বলিত একটি হলঘর এবং পশ্চিমে পেছনের দিকে ছোট একটা পূজাকক্ষ। হলঘর থেকে একটি আচ্ছাদিত পথ ধরে যেতে হয় পুজাকক্ষে। উৎখননে মন্দিরে ৩ টি নির্মান যুগের সন্ধান পাওয়া যায়।

চারপত্র মুড়া থেকে প্রাপ্ত প্রত্নবস্তুর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো, একটি ব্রোঞ্জনির্মিত অলঙ্কৃত শবাধার/রত্নপাত্র, চারটি অতি মূল্যবান তাম্রশাসন। এসব তাম্রশাসনের দুটি জারী করেছিলেন চন্দ্র রাজা লডহ চন্দ্র দেব (আ: ১০০০-১০২০ খ্রি:), তৃতীয়টি জারি করে তার পুত্র গোবিন্দ চন্দ্র দেব (আ:১০২০-১০৫০ খ্রি:) এবং চতুর্থটি জারী করেন খ্রিস্টীয় দ্বাদশ-ত্রয়োদশ শতকের স্থানীয় বৈষ্ণব রাজা বীরধর দেব। লডহ এবং বীর চন্দ্র দেবের তাম্র শাসন অনুযায়ী দেবপর্বতে অবস্থিত লডহ মাধব (বিষ্ণু) মন্দিরের জন্য ভূমি দান করা হয়েছিল।

তথ্যসূত্র:

বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ, আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া, দিব্যপ্রকাশ, ২০০৭, পৃ- ৬৬৩-৬৬৪, ISBN: 984, 485, 272 2

যোগাযোগ:

কুমিল্লা শহর থেকে বাস, ট্যাক্সি অটোরিকশা, মাইক্রো কিংবা রিকশা দিয়ে যাওয়া যায় চারপত্র মুড়ায়। এটি কোটিলা মুড়া থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে সেনানিবাস এলাকায় অবস্থিত।

KNOW OTHER NATURAL PLACES

কুটিলা মুড়া

✔ ADMIN

কুমিল্লার ময়নামতি সেনানিবাস এলাকার একটি প্রত্নস্থান। ঢাকা-কুমিল্লা মহাসড়ক থেকে প্রায় দুই মাইল দক্ষিণে এবং শালবন বিহার থেকে প্রায় তিন মাইল উত্তরে এর অবস্থান। লালমাই পাহারের গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থাপনাগুলোর মধ্যে কোটিলা মুড়া অন্যতম। এ স্থানের মাটি খনন করার পর এখানে তিনটি স্তুপ আবিষ্কৃত হয়। ধারনা করা হয় এই তিনটি স্তুপ, বৌদ্ধ দর্শণের ত্রি-রত্ন, বুদ্ধ, ধর্ম এবং সঙ্ঘ এর প্রতীক।

অবস্থান

এটির অবস্থান বর্তমান কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর। দর্শনার্থীদের জন্য স্থাপনাটি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকে।

সময়কাল

আব্বাসীয় খলিফা মু'তাসিম বিল্লাহর (১২৮২ - ১২৫৮) সময়কার একটি অন্যতম নিদর্শন কোটিলা মুড়া। স্থাপনাটির কার্যকাল ছিল সাত শতক থেকে তের শতক পর্যন্ত।

প্রাপ্ত নিদর্শনসমূহ

চারকোনা ভিত্তির উপর নির্মিত হয়েছিল গোলাকার গম্বুজ। এই গম্বুজের উপর আছে হার্মিক ও চূঁড়া। কেন্দ্রীয় স্তুপার মাঝে একটি গোলাকৃতি কক্ষ আছে। এই কেন্দ্রীয় কক্ষের চারপাশে পোড়া ইটের তৈরী ছোট ছোট আটটি কক্ষ তৈরী করা হয়েছিল। ইটের তৈরী অন্য স্তুপার মাঝে একটি গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে যার মধ্য থেকে মাটির তৈরী সিল ও স্বর্ণমুদ্রা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও এখানে সাত-আট শতকের দু'টি পাথরের মূর্তি, প্রচুর অদগ্ধ সীলমোহর ও নিবেদন স্তূপ পাওয়া গিয়েছে, যেগুলি শালবন বৌদ্ধ বিহার জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে।